করোনা ভাইরাস ও ইমিউনিটি পাসপোর্ট!
পৃথিবীর এক দেশ থেকে আরেক দেশে যেতে পাসপোর্টের প্রয়োজন হয় এটা আমরা সবাই জানি। কিন্তু ইমিউনিটি পাসপোর্ট এর কথা হয়তো এর আগে আমরা কখনোই শুনিনি।
তাহলে জেনে নেওয়া যাক ইমিউনিটি পাসপোর্ট কী?
করোনা ভাইরাস নিয়ে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে প্রতি মুহুর্তে চলছে উত্তরণের নানাবিধ জল্পনা কল্পনা।
এরই ধারাবাহিকতায় এখন তুমুল আলোচনা ও পক্ষে-বিপক্ষে তর্ক-বিতর্ক সামনে চলে এসেছে ইমিউনিটি পাসপোর্ট বা রিস্ক ফ্রী সার্টিফিকেট নিয়ে।
লন্ডন ভিত্তিক Onfido নামক ডিজিটাল আইডেনটিটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা 'হুসাইন কাসাই' বলেন আমরা এমন একটি বিষয় নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছি যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার মাত্রা নির্ণয় করে স্ট্রং ইমিউন (গ্রীন) পার্টলি ইমিউন (অরেঞ্জ) এবং দূর্বল ইমিউন(লাল) চিন্হ দেখাবে। এটি প্রেগন্যান্সি পরীক্ষার মতোই যে কেউ ঘরে বসে নিজে নিজে করে ফেলতে পারবে। আর যারা রোগ প্রতিরোধে শক্তিশালী প্রমাণিত হবে অর্থাৎ যাদের পরিক্ষার ফলাফল গ্রীন দেখাবে তাদেরকে ইমিউনিটি পাসপোর্ট বা রিস্ক ফ্রী সার্টিফিকেট দেওয়া হবে।
এটি হবে ডিজিটাল যা একটি মোবাইল এপে সংরক্ষণ করা হবে এবং কোথাও যাতায়াতের সময় এই পাসপোর্ট হতে ভেরিফাই করে তাকে চলাচলের অনুমোদন দেওয়া হবে।
এই মুহুর্তে এই ইমিউনিটি পাসপোর্ট নিয়ে ইংল্যান্ড, ফ্রান্স ও চিলি সহ বেশ কিছু দেশ এর ব্যবহারের কথা চিন্তাভাবনা করছে।
তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এই ব্যপারে দ্বিমত পোষণ করে বলেছে; এমন কোন বৈজ্ঞানিক প্রমাণ পাওয়া যায়নি যে, যারা একবার এই রোগ থেকে সেরে উঠবে তাদের দেহে এমন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি হবে যাতে করে মারাত্মক ইনফেকশনের বিরুদ্ধে লড়াই করতে পারে!
সে যাই হোক, আপাততঃ দেখার অপেক্ষা কবে থেকে কার্যকর করা হয় এই পাসপোর্ট এর ব্যবহার এবং এর ফলে মানবজীবনে স্বস্তি ফিরিয়ে আনতে কতটা সহায়তা করে!
মানুষের বেঁচে থাকার অন্তহীন প্রচেষ্টায় ইমিউনিটি পাসপোর্ট হয়তো হয়ে উঠবে একটি নতুন সংযোজন, এটাই আমাদের প্রত্যাশা।
~জাহিদ আবেদীন
২৯/০৪/২০২০
তাহলে জেনে নেওয়া যাক ইমিউনিটি পাসপোর্ট কী?
করোনা ভাইরাস নিয়ে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে প্রতি মুহুর্তে চলছে উত্তরণের নানাবিধ জল্পনা কল্পনা।
এরই ধারাবাহিকতায় এখন তুমুল আলোচনা ও পক্ষে-বিপক্ষে তর্ক-বিতর্ক সামনে চলে এসেছে ইমিউনিটি পাসপোর্ট বা রিস্ক ফ্রী সার্টিফিকেট নিয়ে।
লন্ডন ভিত্তিক Onfido নামক ডিজিটাল আইডেনটিটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা 'হুসাইন কাসাই' বলেন আমরা এমন একটি বিষয় নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছি যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার মাত্রা নির্ণয় করে স্ট্রং ইমিউন (গ্রীন) পার্টলি ইমিউন (অরেঞ্জ) এবং দূর্বল ইমিউন(লাল) চিন্হ দেখাবে। এটি প্রেগন্যান্সি পরীক্ষার মতোই যে কেউ ঘরে বসে নিজে নিজে করে ফেলতে পারবে। আর যারা রোগ প্রতিরোধে শক্তিশালী প্রমাণিত হবে অর্থাৎ যাদের পরিক্ষার ফলাফল গ্রীন দেখাবে তাদেরকে ইমিউনিটি পাসপোর্ট বা রিস্ক ফ্রী সার্টিফিকেট দেওয়া হবে।
এটি হবে ডিজিটাল যা একটি মোবাইল এপে সংরক্ষণ করা হবে এবং কোথাও যাতায়াতের সময় এই পাসপোর্ট হতে ভেরিফাই করে তাকে চলাচলের অনুমোদন দেওয়া হবে।
এই মুহুর্তে এই ইমিউনিটি পাসপোর্ট নিয়ে ইংল্যান্ড, ফ্রান্স ও চিলি সহ বেশ কিছু দেশ এর ব্যবহারের কথা চিন্তাভাবনা করছে।
তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এই ব্যপারে দ্বিমত পোষণ করে বলেছে; এমন কোন বৈজ্ঞানিক প্রমাণ পাওয়া যায়নি যে, যারা একবার এই রোগ থেকে সেরে উঠবে তাদের দেহে এমন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি হবে যাতে করে মারাত্মক ইনফেকশনের বিরুদ্ধে লড়াই করতে পারে!
সে যাই হোক, আপাততঃ দেখার অপেক্ষা কবে থেকে কার্যকর করা হয় এই পাসপোর্ট এর ব্যবহার এবং এর ফলে মানবজীবনে স্বস্তি ফিরিয়ে আনতে কতটা সহায়তা করে!
মানুষের বেঁচে থাকার অন্তহীন প্রচেষ্টায় ইমিউনিটি পাসপোর্ট হয়তো হয়ে উঠবে একটি নতুন সংযোজন, এটাই আমাদের প্রত্যাশা।
~জাহিদ আবেদীন
২৯/০৪/২০২০
Comments
Post a Comment